রাকিবুল ইসলাম , ধুনট (বগুড়া)প্রতিনিধিঃ বগুড়া ধুনট উপজেলার হেউউ নগর গ্রামের মৃত মজিবর রহমান সাকিদারের ছেলে নিজের ৫৫ শতক জমিতে বারি -১ জাতের মাল্টা চাষ করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন। পুষ্টির…
ধুনটে মাল্টা চাষে লাভবান হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন আব্দুল হাকিম
রাকিবুল ইসলাম , ধুনট (বগুড়া)প্রতিনিধিঃ
বগুড়া ধুনট উপজেলার হেউউ নগর গ্রামের মৃত মজিবর রহমান সাকিদারের ছেলে নিজের ৫৫ শতক জমিতে বারি -১ জাতের মাল্টা চাষ করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন।
পুষ্টির চাহিদা মেটানো ও কৃষকের আয় বৃদ্ধিতে নতুন মাত্রায় যুক্ত হয়েছে এই রসালো ফলের চাষ। মাঠ পর্যায়ে মাল্টা চাষে উৎসাহিত করছে নিরাপদ উদ্যানতাত্ত্বিক ফসল উৎপাদন ও সংগ্রহোত্তর প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রকল্প কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপজেলায় দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মাল্টা চাষ।
কৃষক আব্দুল হাকিম জানান মাল্টা চাষ করে স্বালম্বী হওয়া যায়। তখন তিনি উদ্যোগ নেন মাল্টা চাষ করার। প্রথমে ৩০০টি চারা গাছ দিয়ে বাগান শুরু করেন। তার কাজে উৎসাহ দিতে কৃষি অফিস সহযোগিতা করেন ।
এখনো প্রয়োজনিয় খোঁজ খবর রাখেন ও তদারকি করছেন। তার মাল্টা চাষে ৩ বছরে খরচ হয়েছে প্রায় ১ লহ্ম ৫০ হাজার টাকা।
বাগান জুড়ে সবুজ মাল্টার সমাহার মূহুর্তেই সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। সবুজ রসালো এই ফলের ভারে প্রতিটি গাছের ডালপালা নুইয়ে পড়েছে। প্রত্যেক গাছেই ঝাঁকে ঝাঁকে মাল্টা ধরেছে। এই মাল্টা সবুজ রঙের হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃআসাদুজ্জামান জানান, উপজেলা প্রায় ১৫ হেক্টর জমিতে মাল্টা চাষ করা হয়েছে। কৃষি অফিস থেকে প্রয়োজনিয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এটা দেশী সবুজ জাতের মাল্টা। এই মাল্টায় ভিটামিন সি এর পরিমাণ বেশী। শিক্ষিত বেকার যুবকরা মাল্টা চাষ করে স্বাবলম্বী হতে পারে ও অন্য পেশার পাশাপাশি মাল্টা চাষ সম্ভব।